পিরোজপুর জেলা প্রতিনিধি
পিরোজপুরের স্বরূপকাঠি উপজেলার মধ্যে তালবাড়ীর সঞ্জয়ের হত্যা নিয়ে নানান প্রশ্ন উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে।বিভাগের গণ মাধ্যম কর্মীদের সরেজমিনের তথ্য ও জেলা প্রতিনিধি ও স্থানীয় গণ মাধ্যম কর্মীদের মাধ্যমে অনেক অজানা তথ্য বের হয়ে আসছে ইতিমধ্যে ।তবে স্থানীয় প্রশাসনের সুদৃষ্টি দেওয়া অতীব জরুরী বলে এলাকার বেশীরভাগ লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন। পাশাপাশি বরিশাল বিভাগের শেবাচিমের ডেথ সার্টিফিকেট নিয়েও নানান প্রশ্ন উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে সুশীল সমাজের মধ্যে ।স্বরূপকাঠির মধ্যে গুয়ারেখা ইউনিয়নের তালবাড়ী এলাকায় একটি হত্যা কিন্তু প্রশ্ন অনেক অনেক সুন্দর ধরণীর বুকে। গণ মাধ্যম কর্মীরা সহ প্রশাসনের সুদৃষ্টি থাকলে আসল হত্যা কারীদের খুঁজে বের করা শতভাগ সম্ভব বলে এলাকার বেশীরভাগ লোকজন বলেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, গত ২৪/০৮/২০২০ সোমবার বনানী ডাকুয়ার সাথে একত্রে সঞ্চয় হালদার বরিশাল যায় বিশেষ জরুরী কাজে । আর ঐ দিনেই মৃত্যু অবস্থায় সঞ্জয়কে নিয়ে আসা হয় তালবাড়ী এলাকায়। আর এখানেই নানান প্রশ্ন উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে সুশীল সমাজের লোকজনদের কাছে। ঘটনার অন্তরালের খবর অনুযায়ী অনেক অজানা তথ্য বের হয়ে আসবে বনানীর ও সঞ্জয়ের মোবাইল ট্রাকিংয়ের কল লিষ্ট প্রশাসনের হাতে আসলেই । সত্য ঘটনা বের হয়ে আসুক আর সেই দাবী সর্ব মহলের। আসল রহস্য বের হয়ে আসবে বলে শতভাগ নিশ্চিত এলাকার বেশীরভাগ লোকজন মনে করেন। এ ব্যাপারে এলাকার সুশীল সমাজের লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, আমরা সকলেই শতভাগ নিশ্চিত, ” সঞ্জয়কে পরিকল্পিত পথে হত্যা করা হয়েছে “। সুকৌশলে ষড়যন্ত্রকারীরা হয়তো বিষাক্ত ইনজেকশন দিয়েও হত্যা করা হয়েছে বলে কেহ কেহ কঠিন মন্তব্য করেন। পাশাপাশি এলাকার মেম্বার সহ চেয়ারম্যানও ন্যায় বিচারের পক্ষে। তবে নাম না প্রকাশের শর্তে এলাকার বহু লোকজন গণ মাধ্যম কর্মীদের বলেন, বনানী ডাকুয়া সহ বনানীর পরিবার বিগত সময় থেকেই সঞ্জয়ের সাথে সরাসরি সকল বিষয়ে কঠিন সম্পৃক্ততা ছিলো। তাছাড়া বনানী ডাকুয়ার সাথে বিগত সময়ে বহু ছেলেদের সাথে শারীরিক সম্পর্ক ছিলো। প্রেমের নামে বেহল্লাপনার অভিযোগ উঠেছে সর্বত্র। গুয়ারেখা ইউনিয়নের বাটনাতলার শুভাশিস মিস্ত্রি সহ বিশালের তাপশ, রোঙ্গাকাঠীর রাজিব হালদার, কাউখালীর পাথলীপাড়ার সেতু মজুমদার ছিল বনানী ডাকুয়ার প্রেমিক পুরুষ। তবে ঘটনার অন্তরালের খবর হল, বিগত সময়ে মেয়ের ভাই এলাকার ত্রাশের রাজনীতি করে বহু বার হুমকি ধুমকি সহ শারীরিক ভাবে মারধর করে সঞ্জয়কে। এদিকে সরেজমিনে এলাকায় বেশির ভাগ লোকজন মেয়ের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের কথা সুকৌশলে তুলে ধরেন গণ মাধ্যম কর্মীদের কাছে।
সর্বশেষ তথ্য মতে গণ মাধ্যম কর্মীরা বনানী ডাকুয়াকে নানান প্রশ্ন করেন। গাববাড়ী এলাকার মেয়ে পরিবার ও বনানী ডাকুয়া কোন প্রশ্নের সঠিক জবাব দিতে পারেনি। শেবাচিমের কোন ডাক্তার ডেথ সার্টিফিকেট দিলো তার নাম বলতে পারেননি। তাছাড়া স্বল্প সময়ের মধ্যে কিভাবে অতি দ্রুততার সাথে কাজ হলো আর তা নিয়েও নানান প্রশ্ন হচ্ছে প্রশাসন সহ গণ মাধ্যম কর্মীদের কাছে। পাশাপাশি বনানী ডাকুয়ার ঝালকাঠির বান্ধবীকে জিঞ্জাসাবাদ করলে হয়তো বহু অজানা তথ্য বের হয়ে আসবে বলে বিজ্ঞ মহল মনে করেন। এলাকার ভাষ্য, সঞ্জয় হালদার হ্রদযন্ত্র বন্ধ হয়ে মারা যাননি বরং সুকৌশলে ও পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে জানান ।
Leave a Reply